আগামী পরশু, ২৬ বিজেপি ছাড়া ভারতের সমস্ত কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়ন গুলি ধর্মঘট ডেকেছে কৃষি বিল, শ্রম বিল এবং কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন নীতির বিরুদ্ধে। বিভিন্ন বাম শ্রমিক সংগঠন, ব্যাংক কর্মীরা, বাম ছাত্র সংগঠন শামিল হয়েছে ধর্মঘটে। পাশাপাশি, চিকিৎসকেরাও সমর্থন করছে ধর্মঘট।
এবার দেশের বিভিন্ন মহলের বিশিষ্ট নাগরিক এবং শিক্ষাবিদের একাংশ সমর্থন জানাচ্ছে ২৬ নভেম্বরের ধর্মঘট। তাদের বক্তব্য অনুযায়ী, বর্তমান মোদি সরকার কারও মতামতের পরোয়া করে না। কারও মত না নিয়েই শিক্ষা, শ্রম এবং নানা ক্ষেত্রে নিজেরা সিদ্ধান্ত নিয়ে বিভিন্ন নীতি গ্রহণ করেছে। তার প্রতিবাদেই তারা ২৬ নভেম্বরের ধর্মঘটে সামিল হতে চেয়েছেন।
সমাজের সকল স্তরের মানুষকে ধর্মঘটে শামিল হওয়ার আবেদন জানিয়ে ‘সেভ এডুকেশন কমিটি ‘ এর একটি বিবৃতিতে সই করেছেন জানকি রাজন , তরুণ কান্তি নস্কর, বিমল চট্টোপাধ্যায় এর মত সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের।
পাশাপাশি সূত্রের খবর অনুযায়ী, ধর্মঘটের দিন রাজ্যের প্রায় ১ হাজার ডিএলটি কর্মী কাজে যোগ দেবেন না। তাদের বক্তব্য অনুযায়ী, চাঁদের দৈনিক মজুরি, যাতায়াত এবং অন্যান্য সব কিছু মিলিয়ে তারা অতি সামান্য টাকা পান। আর সেই কারণেই তারাও ধর্মঘটে সামিল হয়েছেন।