শুরুতে ছিলেন জেলা যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি, পরে ব্যারাকপুর বিধানসভা ক্ষেত্র থেকে নির্বাচিত হন বিধায়ক হিসেবে। পেয়েছিলেন সংসদীয় পদও। মাঝে কিছুটা ছন্দ পতন হয়েছিল, যখন তার নেতা মুকুল রায় তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন।কিন্তু সব জল্পনা উড়িয়ে শীলভদ্র দত্ত মোটেও অনুগামী হননি মুকুল রায়ের বরং আস্থা প্রকাশ করেছিলেন মমতা বন্দোপাধ্যায়ের ওপরেই। ২০১৬র বিধানসভায় ফের ব্যারাকপুর আসন থেকে নির্বাচিত শীলভদ্র দত্তকে এবার ঠাঁই দেওয়া হল দলের অন্যতম শীর্ষ পদে। রাজ্য কমিটির অন্যতম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তাকে, তবে দলের অন্যতম শীর্ষ পদ পেয়েও মোটেই আলাদা করে আপ্লুত নন পানিহাটির বাসিন্দা শীলভদ্র দত্ত। জানালেন, তৃণমূল কংগ্রেস দলটা চলে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে। আর নেত্রীর নির্দেশে দল যেভাবে নবীন-প্রবীণের সেজে উঠেছে, তাতে বিজেপির আর কোন ঠাঁই হবে না।