মারা যাওয়ার ঠিক 5 দিন আগেই দিদির সঙ্গে কথা হয় সুশান্ত এর। দিদিকে জানান যে মার্কিন মুলুকে দিদির কাছে যেতে তার খুব ইচ্ছা করছে।
তারপরেই এরকম একটি ঘটনা , প্রায় দেড় মাস পরেও সুশান্তের ছেড়ে চলে যাওয়া এখনো সম্পূর্ণ ভাবে মেনে নিতে পারছেন না কেউ ই।

সুশান্তের দিদি শ্বেতা পোস্ট টি করেন তার এবং সুশান্তের কাটানো একসাথে দিনগুলো, স্মৃতিগুলো নিয়েই।
শ্বেতা স্মৃতি মন্থন করে লেখেন, ২০০৭ সালে তার বিয়ের পর তিনি যখন শ্বশুরবাড়ির উদ্দেশে চলে যাচ্ছিলেন তখন সুশান্ত এর জড়িয়ে ধরা এবং কান্না তার মনে পড়ছে। দুই ভাই বোন একসাথে না থাকলেও তাদের মধ্যে সম্পর্ক ছিল সুন্দর।
শেষে শ্বেতা লেখেন, যদি তিনি শেষবারের মত তার আদরের ভাই কে প্রোটেক্ট করতে পারতেন, যদি
তিনি আরও একবার ঘুম থেকে উঠে ভাইএর মুখ টা দেখতে পেতেন।
হয়ত ওনার মত আমরাও চাই সুশান্ত এর মৃত্যু টা একটা দুঃসপ্ন হোক, তারাদের দেশে সুশান্ত শান্তিতে ভালো থাকুক।
