২০০৬ সালে কার্তিকের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল প্রিয়াঙ্কার। বিয়ের দুই বছর পরে তাদের একটি কন্যাসন্তান হয়। তারপর থেকেই স্ত্রীর উপর মানসিক ও শারীরিক অত্যাচার শুরু করে কার্তিক। চলতি বছরের মে মাসে পুনরায় একটি কন্যা সন্তানের জন্ম দেন প্রিয়াঙ্কা। পরপর দুইবার কন্যা সন্তান হওয়ায় স্ত্রীকে বেধড়ক মারধর করেন কার্তিক। মেরে তার মাথা ফাটিয়ে দেন এমনই অভিযোগ করেছেন প্রিয়াঙ্কা। এমনকি তাকে গলা টিপে খুন করারও চেষ্টা করে কার্তিক। ঘটনাটি ঘটেছে নরেন্দ্রপুর থানা এলাকার বিবেকানন্দনগরে। প্রিয়াঙ্কার অভিযোগের ভিত্তিতে বুধবার রাতে অভিযুক্ত কার্তিক মণ্ডল কে গ্রেফতার করে নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ।